পাকুন্দিয়ায় হিন্দু ছেলের ইসলাম গ্রহন

. ছেলেটির নাম তার রাজন। . আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রাজনকে তার দ্বীনের জন্য পছন্দ করেছেন । . আর রাজনও সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে সে আল্লাহর পথে ফিরে আসবে। . তাই ২০১৩ সালের ২য় রমজানে রাজন ইসলাম কবুল করেন। . ইসলাম কবুল করে হিন্দু রাজন হয়ে যায় আমীর হামজা। . এর পর শুরু হয় আমীর হামজার জীবন যূদ্ধ। . হিন্দু রাজনের মা-বাবা, ভাই-বোন, আত্মীয় স্বজন সবই ছিল । . কিন্তু মুসলিম আমীর হামজার মা-বাবা,ভাই- বোন কেউ নাই। . মুসলিম হবার কারণে বাবার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হল।

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

. মা-বাবা তাকে ছেলে হিসেবে, ভাই-বোন তাকে ভাই হিসেবে পরিচয় দেয়না। . তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হল। . হামজা একেবারে অসহায়! এক আল্লাহ ছাড়া আজ তার কেউ নেই। . আল্লাহও তাকে ধৈর্য্য দিয়ে তার ঈমানকে দ্বিগুণ করে দিলেন। . মা-বাবা ছাড়তে পারি,ভাই-বোন ছাড়তে পারি কিন্তু আমি আল্লাহকে ছাড়তে পারব না।

. এই আমীর হামজা আজ কুরআন শিখেছে,হাদীস শিখেছে মাসলা-মাসায়েল শিখেছে। . আমি যতদূর শুনেছি, তার ইসলামী জ্ঞান একজন দওরায়ে হাদীস বা কামিল পাস আলেমের চেয়ে কম হবে না। . আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে সে একজন পরিপূর্ণ মুসলিম। . আর আমরা মুসলমানরা কি করলাম! মাসলা-মাসায়েল শিখা তো দূরে, কুরআনটাও পড়তে পারি না। . ইসলামে কি মজা আর কি শান্তি সেটা আমীর হামজারা বুঝেছে, আমরা বুঝি নি। . আল্লাহ হামজাকে কবুল করুন আর আমাদের মানসিকতা ইসলামের দিকে মনোনিবেশ করুন। . আমীন!

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

আর পড়ুন

১২ জনের বেশি মুসল্লি নিয়ে নামাজ পড়ায় ইমামের উপর হামলা

গতকাল (বুধবার) দিবাগত রাতে (২৯/০৪/২০২০) কিশোরগঞ্জ জেলা সদর উপজেলার যশোদল বড়ইতলা গ্রামের শহীদ নগর জামে মসজিদের ইমাম ১২ জনের অধিক মুসল্লি নিয়ে তারাবিহের নামাজ পড়াতে অপারগতা প্রকাশ করায় ইমাম সহ ৫ জন সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার।

কিভাবে বিদায় নিবে আমাদের দেশ থেকে করোনা নামক মহামারীর আজাব?
আমাদের কপাল ভাল‌। আল্লাহ তাআলা দয়া করে আমাদেরকে সামান্য আজাবের সম্মুখীন করেছেন আমরা তো এর চেয়ে আরো ভয়াবহ আজাব এর উপযুক্ত।

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

একদিকে ১২ জনের অধিক মুসল্লি নিয়ে তারাবিহের নামাজ পড়লে প্রশাসনের কাছে জবাবদিহিতা মূলক আইনের সম্মুখীন হতে হয়।

অপরদিকে ১২ জনের অধিক মুসল্লি নিয়ে নামাজ না পরার কারনে নিরীহ ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হতে হয়। মনে রাখবেন যে দেশে নিরীহ মানুষদের ওপর জুলুম অত্যাচার করা হয় সে দেশের মানুষদের সুখ-শান্তি এর চেয়ে বেশি আশা করা যায় না।

দেশের জনপ্রতিনিধিদেরকে বলবো
আপনারা হয়তো মসজিদ উন্মুক্ত করুন না হয় এই সমস্ত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
অন্যথায় মনে রাখবেন এর চেয়ে আর ভয়াবহ বিপদ আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

Leave a Reply

Your email address will not be published.