মর্গে লাশ রাখার জায়গা নেই, লাশ রাখা হচ্ছে হাসপাতালের বাথরুমে
করোনা ভয়াবহ অবস্থা দক্ষিণ আমেরিকার উত্তর-পশ্চিম অংশের দেশ ইকুয়েডরে। দেশটিতে মানুষের মৃ’ত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। শহরের রা’স্তায় প্রায়ই মি’লছে লা’শ।
দেশটিতে করোনা সংক্রমণ ছড়ানোর অন্যতম কেন্দ্রস্থল গয়াকিল শহর। সেখানকার একটি হাসপাতালের ভ’য়াবহ অ’বস্থা সামনে এসেছে। ম’র্গে মরদেহ রাখার জায়গা নেই। ফলে ম’রদেহ রাখা হচ্ছে বাথরুমে। এই ভয়া’বহ অবস্থার কথা গণ’মাধ্যমকে জানিয়েছেন সেখানকার চিকিৎসকরা ও না’র্সরা।
ওই হাসপাতালের না’র্সরা বলেছেন, অনেক মানুষকে বেড দেয়া যায়নি। ফলে অনেকে বিনা চি’কিৎসায় মা’রা গেছেন। হাসপাতালজুড়ে হাহাকার। হাসপাতালের বাইরেও অনেকে মারা গেছেন।
একজন না’র্স জানিয়েছেন, দিনে গড়ে ১৫—২০টি মৃতদেহ হাসপাতালের বা’থরুমে রাখা হচ্ছে। আরেকজন না’র্স জানান, হাসপাতালের প্রতিটি জা’য়গায় মরদেহ রাখা হয়েছে। জরুরি ওয়ার্ডেও লাশ ভর্তি।
দেশটির সরকারের বরাতে ওয়ার্ডোমিটারের তথ্য মতে, ইকু’য়েডরে এখন পর্যন্ত করোনা’ভাইরাসে মারা গেছেন ৮৮৩ জন। মোট আ’ক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজার ৬৭৫ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ হাজার ৫৫৭ জন।
ইকুয়েডরের সরকার যে মৃতদেহের সংখ্যা প্রকাশ করেছে তা ভুল হিসাব বলছেন দেশটির নাগরিক ও চিকিৎসকরা। তাদের দাবি, ইকুয়েডরে করোনায় আ’ক্রান্ত হয়ে মৃ’তের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
এমনকি এপ্রিলের শুরুতেই ইকুয়েডরের গায়াজ প্রদেশে মোট ৬ হাজার ৭০০ মানুষ মারা গেছে। সরকারি হিসাবে অনেক তথ্য গোপন করা হচ্ছে। shomoyersongbad
আর পড়ুন
গৃহবধূকে ধর্ষণ করতে গিয়ে পুরুষাঙ্গ কর্তন
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে গৃহবধূকে ধর্ষণ করতে গিয়ে পু’রুষাঙ্গ ক’র্তনের শিকার হয়েছেন পাঁচ স’ন্তানের জনক রু’হুল আমিন।
(২৯ এপ্রিল) রাতে উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ সন্যাসীর চর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনারর পর থেকে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
আহত অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকালে রুহুল আমিনকে (৪৫) গা’ইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিজের সম্ভ্রম বাঁচাতে এ কাজ করেছেন বলে জানান ওই গৃহবধূ।
গৃহ’বধূর পরিবার ও স্থা’নীয়রা জানিয়েছে, চরাঞ্চলীয় ওই ইউনিয়নের দক্ষিণ সন্যাসীর চর গ্রামের এক জেলের স্ত্রীর সাথে প্রতিবেশি আওলাদ হোসেনের পুত্র রুহুল আমিন দীর্ঘদিন যাবত অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়।
তারই ধারাবাহিকতায় বুধবার রাতে ওই জেলে নদীতে মাছ ধরতে গেলে এই সুযোগে লম্পট রুহুল আমিন বাড়িতে প্রবেশ করে ঘুমন্ত অবস্থায় উক্ত গৃহবধূকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে।
এ সময় গৃ’হবধূ তার সম্ভ্রম বাঁচাতে ধারালো ব্লেড দিয়ে রুহুল আমিনের পু’রুষাঙ্গ কেটে দেয়।
ঘটনার পর রুহুল আমিন দৌড়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বৃহস্পতিবার সকালে রুহুল আমিনের পরিবারের লোকজন আহত অবস্থায় তাকে গা’ইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
ফুলছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি কাওছার আলী দৈনিক আস্থাকে জানান, এ ব্যাপারে দুই পক্ষই অভিযোগ দিতে আসতেছে।
অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।