এই শিশুটি ১৬ কোটি বাংলাদেশির গর্ব

বাংলাদেশ ক্রিকেটে তার স্থান অনন্য এক জায়গায়। এ অনন্য স্থান থেকেও

তিনি সহজে সবার সঙ্গে মিশে যেতে পারেন তার যেমনই প্রতিভা, তেমনই ব্যক্তিত্ব। নড়াইলের জন্মগ্রহন করা সেই দুরন্ত কিশোর এখন বাংলাদেশ ক্রিকেটের আইকন, কোটি মানুষের নয়নের মনি। হ্যাঁ, পাঠক ঠিকই ধরে নিয়েছেন আমি বলছি সবার প্রিয় মাশরাফি বিন মর্তুজার কথা।

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

১৯৮৩ সালে নড়াইলে জন্মগ্র’হন করা মাশরাফি ছোটবেলা থেকে ছিলেন দুরন্ত। যার মনে ছিল না কোন ভয়। সারা’ক্ষণ মেতে থাকতেন বন্ধুদের নিয়ে। স্কুল ফাঁকি দিয়ে চলে যেতেন ক্রিকেট খেলতে। মজার ব্যাপার হলো, শুরুতে মাশরাফি কিন্তু ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন। বোলিংয়ের প্রতি ছিল তার অনীহা।

তবে এভাবেই একদিন সুযো’গ পেয়ে গেলেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলে। সেখান থেকেই তিনি চোখে পড়েন ওয়েস্ট ইন্ডি’জের বোলিং কোচ অ্যান্ডি রবার্টসের। তার হাতে পড়েই ক্যারিয়ার বদলে যায় মাশ’রাফির। যে কারণে, তিনিই এ’কমাত্র ক্রি’কেটার যিনি প্রথম শ্রেণির কোনো ম্যাচ না খেলেই টেস্টে অভিষিক্ত হন।’

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

২০০১ সালের ৮ নভেম্বর সফরকারী জি’ম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হয় মাশরাফির। ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলাটিতে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। বৃষ্টিবিঘ্নিত হওয়ার কারণে বোলিং করার সুযোগ পেলেন মাত্র এক ইনিংসে, ৩৬ ওভার। একই বছর ২৩ নভেম্বর ওয়ানডে ক্রিকেটে মাশরাফির অভি’ষেক হয় ফাহিম মুনতাসির ও তুষার ইমরানের সঙ্গে।

অভিষেক ম্যাচে মোহাম্মদ শরী’ফের সঙ্গে বোলিং ওপেন করে তিনি ৮.২ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নেন ২টি উই’কেট। ওয়ানডে ও টেস্ট ক্রিকেটে দুই ফরম্যাটেই গ্রান্ট ফ্লাওয়ার ছিলেন মাশরাফির প্রথম শিকার! সেই যে শুরু পথচলা, এরপর নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৫টি বছর পার করে ফেলেছেন ক্যারিয়ারের।ইনজুরি যেন তার আজ’ন্ম সঙ্গী।

ভারতের গুজরাটে আ’ইন করে নি’ষিদ্ধ ঘো’ষণা করা হলো আ’যান!

ক্যারিয়ারের শুরু থেকে যে’ভাবে ইনজুরিতে কাটিয়েছেন- তাতে করে বাংলাদেশ হারিয়েছে তার গুরুত্বপূর্ণ ক্যারিয়ারের দিনগুলো। এই সময়গুলো তিনি যদি খে’লদে পারতেন, তাহলে নিশ্চিত বাংলাদেশ অনেকদুর এগিয়ে যেতে পারতো।

নিজের তৃতীয় টেস্ট খেলার সময়ই আঘাত পা’ন হাঁটুতে। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে ছিলেন মাঠের বাইরে- প্রায় দুই বছর। এরপর মাঠে ফিরেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬০ রা’নে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট; কিন্তু আবারো আঘাত পেলেন হাঁটুতে। এ যাত্রায় তাকে মাঠের বাইরে থাকতে হয় প্রায় বছরখানেক।

২০০৬ সালে এক পঞ্জিকাবর্ষে মাশরা’ফি ছিলেন একদিনের আন্তর্জা’তিক ক্রিকেটে বিশ্বের সর্বা’ধিক উইকেট শিকারি বোলার। তিনি ওই বছর নিয়েছিলেন ৪৯ উইকেট। কিন্তু বারবার ইনজুরির থাবা তাকে মাঠের বাইরে ঠেলে দেয়। এর পর আবার বড় আঘাত আসে ২০১১ বিশ্বকাপের সময়। নিজ দেশের মাটিতে বিশ্বকাপের দলে ঠাঁই না পেয়ে।

সেদিন নিজেকে ধরে রাখতে পারে’ননি। মিরপুরের অ্যাকা’ডেমি মাঠে অঝোর ধারায় কেঁ’দেছিলেন। মাশরাফি সম্ভবত তখনই আরো পোক্ত হয়েছিলেন। নিজেকে মানসিকভাবে আরো শক্ত করে নিয়েছিলেন।

দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হয়েছিলেন, এই উপে’ক্ষার জবাব দিতে হবে একদিন। তিনি পেরেছেন। চার বছর পর তারই নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মাটিতে বাংলাদেশ খেলে’ছিল কোয়ার্টা’র ফাইনাল। প্রসঙ্গত, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবু’কের কল্যাণে পাওয়া গেছে মাশরাফির শৈশবের হাসিমাখা এই ছবিটি।  breakingbarta

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

আর পড়ুন

১২ জনের বেশি মু’সল্লি নিয়ে না’মাজ প’ড়ায় ইমা’মের উ’প’র হা’ম’লা

গতকাল (বুধবার) দিবাগত রাতে (২৯/০৪/২০২০) কিশোরগঞ্জ জেলা সদর উপজেলার যশোদল বড়ইতলা গ্রামের শহীদ নগর জামে মসজিদের ইমাম ১২ জনের অধিক মু’সল্লি নিয়ে তা’রাবিহের না’মা’জ পড়াতে অ’পা’রগ’তা প্রকাশ করায় ই’মা’ম সহ ৫ জন স’ন্ত্রা’সী’দের হা’ম’লা’র শি’কা’র।

কিভাবে বিদায় নিবে আমাদের দেশ থেকে ক’রোনা না’মক ম’হা’মা’রীর আ’জা’ব?
আমাদের কপাল ভাল‌। আল্লাহ তাআলা দয়া করে আমাদেরকে সামান্য আজাবের সম্মুখীন করেছেন আমরা তো এর চেয়ে আরো ভ’য়া’ব’হ আ’জা’ব এর উ’পযু’ক্ত।

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

একদিকে ১২ জনের অ’ধিক মু’স’ল্লি নিয়ে তা’রাবি’হের না’মা’জ পড়লে প্র’শাস’নের কাছে জ’বাব’দি’হিতা মূলক আই’নের স’ম্মুখী’ন হতে হয়।

অপরদিকে ১২ জনের অধিক মুস’ল্লি’ নিয়ে না’মা’জ না পরার কারনে নি’রী’হ ই’মা’ম-মু’য়াজ্জি’নগ’ণ স’ন্ত্রা’সী’দে’র হা’ম’লা’র শি’কা’র হতে হয়। মনে রাখবেন যে দেশে নি’রী’হ মানু’ষদের ও’পর জু’লু’ম অ’ত্যা’চা’র করা হয় সে দেশের মানুষদের সু’খ-শা’ন্তি এর চেয়ে বেশি আশা করা যায় না।

দেশের জনপ্রতিনিধিদেরকে বলবো
আপ’নারা হয়তো ম’সজি’দ উ’ন্মুক্ত ক’রুন না হয় এই স’ম’স্ত স’ন্ত্রা’সী’দে’র বি’রু’দ্ধে ব্য’ব’স্থা গ্র’হ’ণ করুন।
অ’ন্য’থায় মনে রাখবেন এর চেয়ে আর ভ’য়া’ব’হ বি’প’দ আমাদের জন্য অ’পে’ক্ষা করছে।

ফেইসবুক থেকে ইনকাম করুন !

Collected :- Facebook

Leave a Reply

Your email address will not be published.